ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম গতিশীল করা, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, শিক্ষার্থীদের জীবনমান উন্নয়ন, বিভিন্ন সংকট নিরসন, সহশিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম জোরদার এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানকে আরও সম্মানজনক পর্যায়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। প্রশাসন কর্তৃক গৃহীত এ সপ্তাহের বিভিন্ন উদ্যোগের হালনাগাদ তথ্য পরিবেশিত হলো:
১। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. স্যার ওয়াল্টার বোডমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তাঁরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের আধুনিকায়নের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। উপাচার্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবং এর শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম সম্পর্কে অতিথিকে অবহিত করেন।
২। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের উদ্যোগে ‘ভিশনএক্স : এআই পাওয়ার্ড ন্যাশনাল ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক জাতীয় প্রতিযোগিতা আগামী ১৫ নভেম্বর ২০২৫ শনিবার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত হবে। দেশের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে তরুণদের সংশ্লিষ্টতা বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (অও)-এর প্রতি আগ্রহী করে তোলা এবং একাডেমিয়া ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করার লক্ষ্যে দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিযোগিতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থী এবং প্রযুক্তি উদ্ভাবকগণ (সর্বোচ্চ বয়স ২৭ বছর) এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থী ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো visionx.cse.du.ac.bd ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে পারবেন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৫ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত।
৩। ফার্মেসী অনুষদ এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে ÒHuman Genome: Cancer and Immunotherapy An Odyssey of Sir Walter Bodmer, Emeritus Professor, University of OxfordÓ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. স্যার ওয়াল্টার বোডমার সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
৪। উপাচার্য শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষ্যে জগন্নাথ হলের পূজামন্ডপ পরিদর্শন করেন এবং পূজা উপলক্ষ্যে প্রকাশিত স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন। এসময় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন), প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা), প্রক্টর, জগন্নাথ হল সর্বজনীন পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও হলের প্রাধ্যক্ষ, হলের আবাসিক শিক্ষকবৃন্দ এবং প্রক্টোরিয়াল টিমের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
পূজামন্ডপ পরিদর্শনকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা জানান। উপাচার্য সকলের সুখ, শান্তি ও মঙ্গল কামনা করে বলেন, নিরাপদ ও বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গঠনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
৫। ক) শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য জগন্নাথ হল পূজা উদ্যাপন কমিটির নির্দেশনাবলি: ১) দুর্গাপূজার ভাবগাম্ভীর্য ও পবিত্রতা বজায় রাখতে হবে। ২) জগন্নাথ হলের আবাসিক/অনাবাসিক সকল শিক্ষার্থীকে সার্বক্ষণিক পরিচয়পত্র সাথে রাখতে হবে। ৩) জগন্নাথ হল প্রশাসন প্রদত্ত কার্ড ব্যতীত মোটরসাইকেল নিয়ে হলে প্রবেশ করা যাবে না। ৪) বিশেষ প্রয়োজন ব্যতিরেকে উপাসনালয়ের মূল বেদিতে ওঠা যাবে না। ৫) উপাসনালয়ে/হল প্রাঙ্গণে সকল ধর্ম-বর্ণের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ করতে হবে এবং কোনো ধর্মের প্রতি বিরূপ মন্তব্য করা যাবে না। ৬) উপাসনালয়ে/হল প্রাঙ্গণে দেশ বা রাষ্ট্রবিরোধী কোনো বক্তব্য/মন্তব্য করা যাবে না। ৭) হল প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত ভবনে/রুমে কোনো অতিথি নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। ৮) হলের মধ্যে পার্টি স্প্রে, গ্যাস বেলুন, আতসবাজি, ফানুস ইত্যাদি বহন ও ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ৯) হল প্রাঙ্গণে নির্ধারিত স্থান/লাল রঙের বিন ব্যতীত কোথাও ময়লা-আবর্জনা ফেলা যাবে না। ১০) ) পূজা প্রাঙ্গণে সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে (মি. মিঠুন কুমার সাহা, ০১৯২০৯৫৫৪৪৫; মি. উচিংলয়েন, ০১৭২৩৮১৬২২৫; অধ্যাপক ড. শিমুল হালদার, ০১৭১৬৪১৮৫৯৫) জানাতে হবে।
খ) শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে অতিথিবৃন্দের জন্য জগন্নাথ হল পূজা উদ্যাপন কমিটির নির্দেশনাবলি: ১) দুর্গাপূজার ভাবগাম্ভীর্য ও পবিত্রতা বজায় রাখতে হবে। ২) বিশেষ প্রয়োজন ব্যতিরেকে উপাসনালয়ের মূল বেদিতে ওঠা যাবে না। ৩) মন্দির/হল প্রাঙ্গণে সকল ধর্ম-বর্ণ-শ্রেণি পেশার দর্শনার্থীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ করতে হবে। ৪) উপাসনালয় বা হল প্রাঙ্গণে রাষ্ট্র বা ধর্মবিরোধী কোনো বক্তব্য/মন্তব্য করা যাবে না। ৫) হল প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কোনো অতিথি শিক্ষার্থীদের ভবনে/রুমে প্রবেশ করতে পারবে না। ৬) হল প্রাঙ্গণে কোনো প্রকার যানবাহন নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। হাইকোর্ট ও বক্শীবাজার দিয়ে আগত অতিথিবৃন্দের যানবাহন বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে পার্কিং করবেন। ৭) নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ও তল্লাশির প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্মীকে সহযোগিতা করতে হবে। ৮) আগত দর্শনার্থীদের অবশ্যই হলের দক্ষিণ দিকের গেট (বুয়েট সংলগ্ন) বা উত্তর দিকের গেট (টিএসসি সংলগ্ন) দিয়ে প্রবেশ করতে ও বের হতে হবে। ৯) দক্ষিণ দিকের গেট সংলগ্ন অতিথি কক্ষে স্থাপিত ব্রেস্ট ফিডিং কর্নারে মায়েরা প্রয়োজনে দুগ্ধপান করাতে পারবেন। ১০) হলের মধ্যে পার্টি স্প্রে, গ্যাস বেলুন, আতসবাজি, ফানুস ইত্যাদি বহন ও ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ১১) হল প্রাঙ্গণে নির্ধারিত স্থান/লাল রঙের বিন ব্যতীত কোথাও ময়লা-আবর্জনা ফেলা যাবে না। ১২) প্রণামী/অনুদান উপাসনালয়ের নির্দিষ্ট প্রণামী বক্স ও তথ্যকেন্দ্রে প্রদান করতে পারবেন। ১৩) হলের অভ্যন্তরে কোনো প্রকার ধূমপান, এলকোহল জাতীয় পণ্য বা অন্য কোনো নেশা জাতীয় দ্রব্য বহন বা সেবন করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ১৪) পূজা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন শেষে হলের অভ্যন্তরে অপ্রয়োজনীয় অবস্থান না করে দ্রুততম সময়ে হল ত্যাগ করতে হবে। রাত ১০:০০টার মধ্যে অতিথিবৃন্দকে জগন্নাথ হল ত্যাগ করতে হবে। ১৫) পূজা প্রাঙ্গণে সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে (মি. মিঠুন কুমার সাহা, ০১৯২০৯৫৫৪৪৫; মি. উচিংলয়েন, ০১৭২৩৮১৬২২৫; অধ্যাপক ড. শিমুল হালদার, ০১৭১৬৪১৮৫৯৫) জানাতে হবে।
৬। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় ক, খ ও গ গ্রুপের সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী ৩ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে অধ্যাপক ড. হাবিবা খাতুন ট্রাস্ট ফান্ড বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। উপাচার্য শিক্ষার্থীদের হাতে বৃত্তির চেক তুলে দেন।
বৃত্তিপ্রাপ্তরা হলেন- মো. তাওহিদুল ইসলাম (ক-গ্রুপ), ঈশিতা খাতুন (খ-গ্রুপ) এবং সফা আহমাদ (গ- গ্রুপ)। বৃত্তিপ্রাপ্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এককালীন ১১হাজার ২Õশ টাকা করে প্রদান করা হয়।
৭। "অ্যাডভান্সড কোর্স অফ রিসার্চ মেথডোলজি (এসিআরএম)" শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্সের ২৮তম ব্যাচের সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হয়। প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সার্টিফিকেট এবং ক্রেস্ট বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন খাতের পেশাজীবী এই প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। আইইআর কর্তৃপক্ষ এসিআরএম প্রোগ্রামটি নিয়মিতভাবে আয়োজন করছে। গবেষকদের পরিচর্যা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি শক্তিশালী গবেষণা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এ প্রোগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যাচ্ছে ।
৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগ/ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীদের গত ১০ বছরের তথ্য জরুরিভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটাবেজে সংযুক্তির জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং-এর সঙ্গে সংযুক্ত। লিংক : https://ssl.du.ac.bd/login
৯। ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের এক্সিকিউটিভ এমবিএ প্রোগ্রামের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভাগের চেয়ারম্যান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
১০। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের নিয়মিত প্রথম পেশাগত এম.বি.বি.এস. পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে দু’জন শিক্ষার্থীর জন্য অধ্যাপক ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন ট্রাস্ট ফান্ড থেকে এককালীন ৮,০০০/- (আট হাজার) টাকা করে বৃত্তি মঞ্জুর করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা হলেন: ১) অভিক মল্লিক, এম.বি.বি.এস. ৪র্থ বর্ষ, রেজি নং: ৭৪১৪ এবং ২) মেহেরীন রুবাইয়াত চৌধুরী, এম.বি.বি.এস. ৪র্থ বর্ষ, রেজি নং: ৭৫৯৮।
১১। সদাচরণ, ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিতি ও লেখাপড়ায় সন্তোষজনক অগ্রগতি সাপেক্ষে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ৪জন শিক্ষার্থীর জন্য Fazilatunnessa Islam and Sirajul Islam Trust Fund থেকে মাসিক ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা হারে ০২ (দুই) কিস্তিতে ১ বছরের জন্য স্কলারশিপ মঞ্জুর করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ১ম কিস্তির ৬,০০০/- (ছয় হাজার) টাকা উত্তোলনের পর ২য় কিস্তির অবশিষ্ট ৬,০০০/- (ছয় হাজার) টাকা বিভাগীয় চেয়ারম্যানের সুপারিশের প্রেক্ষিতে হিসাব পরিচালকের অফিস থেকে উত্তোলন করতে হবে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলেন ; ১) মোছাঃ জেমি খাতুন, ১ম বর্ষ বি.এস.এস. (সম্মান), শ্রেণি রোল : ১১৯, রোকেয়া হল। ২) শাকিলা সুলতানা, ২য় বর্ষ বি.এস.এস. (সম্মান), শ্রেণি রোল : ৫০, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল। ৩) জনি মোজেজ ত্রিপুরা, ৩য় বর্ষ বি.এস.এস. (সম্মান), শ্রেণি রোল : ১৪২, জগন্নাথ হল। ৪) জান্নাতুল ফেরদৌস বৃষ্টি, ৪র্থ বর্ষ বি.এস.এস. (সম্মান), শ্রেণি রোল : ১৪৬, কবি সুফিয়া কামাল হল।
১২। ক) বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের উন্নয়ন বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ করা হয়েছে। খ) হল সংসদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের আলোচনা সভা হয়েছে। গ) প্রভোস্ট বাংলোসহ হলে বিশেষ পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। ঘ) সীট প্রদানের কাজ চলমান রয়েছে। ঙ) হলে নিয়মিত মশার ওষুধ প্রদান করা হচ্ছে।
১৩। ক) কবি জসীম উদ্দীন হল সংসদ নির্বাচন-এ নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সঙ্গে হল প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। হলের প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকগণের উপস্থিতিতে এক সভায় হল সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সঙ্গে হলের সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়। হল প্রশাসন ও নির্বাচিত ছাত্র সংসদের প্রতিনিধিগণের যৌথ তত্ত্বাবধানে হলের বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। খ) কবি জসীম উদ্দীন হলে পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়। এতে হলের চতুর্পাশসহ সাইকেল স্ট্যান্ড, ভলিবল খেলার মাঠ ও ডাস্টবিন এরিয়ায় বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়। একই ধরনের পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
(মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম)
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়